আয়রন মুক্ত বিশুদ্ধ ঠান্ডা পানি
মোজাইক পাথরের ফিল্টার
মোজাইক পাথরের ফিল্টারের ইতিহাস
এই মোজাইক পাথরের ফিল্টারটি ১৯৪৭ সাল থেকে এর ব্যবহার শুরু হয়েছে।
তখনকার যুগে এটি রাজা বাদশারা ব্যবহার করতেন। এই ফিল্টারটি অনেক আগ থেকে ব্যবহার হলেও এটি অনেক ভারি হওয়ার কারণে সবার কাছে পৌঁছাতে পারেনি
আয়রণ যুক্ত পানি পান করলে এবং ব্যবহার করলে কি কি রোগ হয় বা কি কি সমস্যা হয়।
- ডায়রিয়া, আমসা হতে পারে।
- গোসল করলে মাথায় খুসকি হতে পারে।
- এলার্জি হতে পারে।
- ত্বকে কালো দাগ হতে পারে।
- কাপড় ধোঁয়া হলে কাপড়েও লালচে দাগ হতে পারে।
- পানির পাত্র লালচে হওয়া।
এই ফিল্টারের প্রয়োজনীয়তা।
- পানির ৯৯% আয়রণ মুক্ত করে।
- গরম কালে পানিকে ন্যাচারাল ভাবে ঠান্ডা রাখে।
- ৩-৪ বছরের ভিতরে কোন কীট পরিবর্তন করতে হয় না।
- আমাদের এই ফিল্টার মানব দেহের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত একটি ফিল্টার।
- এই ফিল্টারের পানি পানে ক্যান্সার হওয়ার ঝুকি থাকে না।
- ডায়রিয়া হওয়ার ঝুকি থাকে না।
ফিল্টার ব্যবহার করার নিয়ম
- ফিল্টারের হাফ বডি এবং ফুল বড়ির ভিতরে পানি দেওয়ার পর লেবু চিপে দিবেন। তার পর ১৫- ১৬ ঘন্টা পানি জমাট রাখবেন। তার পর ফিল্টার একটু শুকানোর পর নতুন পানি ঢালবেন।
- হাফ বডিতে পানি দিলে, পানি কিটের ভিতর দিয়ে ফিল্টারিং হবে।
- পানি কীট দিয়ে ফিল্টারিং হতে ৩-৪ ঘন্টা সময় লাগতে পারে
- কীট গুলো ১ মাস পর পর পরিস্কার করতে হবে।
